business – Bengali News 365 | বাংলা খবর, প্রতিদিন, বছরের ৩৬৫ দিন। https://bengalinews365.com Mon, 24 Apr 2023 20:37:58 +0000 en-US hourly 1 https://wordpress.org/?v=6.5.2 https://bengalinews365.com/wp-content/uploads/2022/11/BN365-logo-256p-150x150.png business – Bengali News 365 | বাংলা খবর, প্রতিদিন, বছরের ৩৬৫ দিন। https://bengalinews365.com 32 32 211438164 Direct Selling 2023: বিশ্বের শীর্ষ ৫০টি ডিরেক্ট সেলিং কোম্পানির তালিকা https://bengalinews365.com/top-50-direct-selling-companies-in-2023/ https://bengalinews365.com/top-50-direct-selling-companies-in-2023/?noamp=mobile#respond Mon, 24 Apr 2023 06:56:22 +0000 https://bengalinews365.com/?p=2995 সম্প্রতি বিশ্বের সেরা “সরাসরি বিক্রয়কারী” কোম্পানিগুলির (Direct Selling Company) তালিকা প্রকাশ করেছে DSN Global 100। এই তালিকা ভুক্ত কোম্পানিগুলি অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে সরাসরি বিপণন শিল্পের বৈশ্বিক প্রভাব সম্পর্কে একটি অনন্য দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করে। এটি শুধুমাত্র এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত সদস্যদের জন্য নয় বরং গবেষক, বিনিয়োগকারীদের এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যারা এই শিল্পের মধ্যে নিজেদের জীবিকা নির্বাহের সুযোগ খুঁজছেন তাদের জন্য একটি অপরিসীম ভান্ডার প্রদান করে৷

১০০ মিলিয়ন ডলারের বেশি ব্যবসা করা Direct Selling কোম্পানিগুলি

২০২২ সালের ব্যবসার উপর ভিত্তি করেই ২০২৩ সালের বিশ্বের শীর্ষ সরাসরি বিক্রয়কারী কোম্পানিগুলির (Direct Selling Companies) তালিকাটি প্রকাশিত হয়েছে DSN Global 100 দ্বারা। এই বছরের তালিকা ভুক্ত ১০০টি কোম্পানির মধ্যে প্রথম ৫২ টি কোম্পানি রয়েছে যারা ২০২২ সালে ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি ব্যবসা করেছে। শীর্ষ ২৫ টি কোম্পানির মধ্যে ৫ টি কোম্পানির ব্যবসা ২০২১ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে ১০০ মিলিয়ন বা তার বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

প্রথম ৩টি কোম্পানি / The top 3 Direct Selling Companies

গত ১০ বছরে ধারা বজায় রেখে এ বছরও Amway তাদের শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে। শীর্ষ দুই এবং তিন নম্বর র‍্যাঙ্কিং এ কোন পরিবর্তন আসেনি। তবে গতবারের তুলনায় ব্যবসা ভালো পর্যায়ে নিয়ে গিয়ে তালিকায় ৫ থেকে ৪ নম্বরে উঠে এসেছে eXP Realty। নিচে অন্তত ১০০ মিলিয়ন ডলার ব্যবসা করা ৫২ টি কোম্পানির তালিকা প্রকাশ করা হলো।

বিশ্বের শীর্ষ ৩টি সরাসরি বিক্রয়কারী কোম্পানি / The top 3 Direct Selling Companies in the world
বিশ্বের শীর্ষ ৩টি সরাসরি বিক্রয়কারী কোম্পানি / The top 3 Direct Selling Companies in the world

মোট ব্যবসার পরিমাণ অনুযায়ী র‍্যাঙ্ক / Rank according to revenue

Rank Direct Selling Company Country Revenue 2022
1 Amway USA $8.10B
2 Natura &Co. Brazil $6.91B
3 Herbalife Nutrition USA $5.20B
4 eXP Realty USA $4.60B
5 Vorwerk SE & Co. KG Germany $4.10B
6 Coway South Korea $2.90B
7 Primerica USA $2.72B
8 PM-International Luxembourg $2.55B
9 Nu Skin USA $2.23B
10 Utility Warehouse United Kingdom $2.03B
11 Optavia / Medifast Inc USA $1.60B
12 ATOMY Co., Ltd. S. Korea $1.54B
13 Tupperware USA $1.30B
14 Ambit USA $1.25B
15 USANA USA $999M
16 Oriflame Cosmetics Switzerland $987M
17 Betterware de Mexico Mexico $820M
18 Scentsy USA $759M
19 Beachbody USA $692M
20 Omnilife Mexico $584M
21 POLA Japan $548M
22 Riman Korea Co. Korea $545M
23 LegalShield USA $542M
24 HyCite Enterprises USA $508M
25 Prüvit USA $507M
26 New Image International New Zealand $489M
27 Plexus Worldwide USA $454M
28 Farmasi Turkey $428M
29 Nature’s Sunshine USA $422M
30 MIKI Japan $419M
31 Princess House USA $383M
32 Faberlic Russia $366M
33 ProPartner Taiwan $286M
34 LR Health & Beauty Systems GmbH Germany $285M
35 Noevir Japan $271M
36 Best World Lifestyle Singapore $267M
37 FORDAYS Japan $248M
38 APLGO Cyprus $235M
39 Naturally Plus Japan $221M
40 LifeVantage USA $206M
41 Grupo Hinode Brazil $185M
42 BearCereju Japan $172M
43 ASEA USA $170M
44 TENLEAD Biotech International Taiwan $166M
45 Giffarine Skyline Unity Company Limited Thailand $159M
46 KK Assuran Japan $139M
47 Mannatech USA $137M
48 inGroup International USA $135M
49 MARUKO Japan $128M
50 Diana Japan $105M
51 Xyngular USA $103M
52 Charle Japan $100M

সুত্র / Source : directsellingnews.com/global-100-lists/


পড়ুন -> Network Marketing Success: নেটওয়ার্ক মার্কেটিংয়ে সফল হওয়ার সহজ ৫টি ধাপ

এই রকম আরো খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bengalinews365.com/top-50-direct-selling-companies-in-2023/feed/ 0 2995
Largest Company in India: দেশের সেরা ১০ কোম্পানির তালিকা, বড় চমক রইল https://bengalinews365.com/largest-company-in-india-the-top-10/ https://bengalinews365.com/largest-company-in-india-the-top-10/?noamp=mobile#respond Thu, 13 Apr 2023 07:29:48 +0000 https://bengalinews365.com/?p=2840 এখন ভারতের কোম্পানিগুলি বিশ্ববাজারে তীব্র গতিতে এগিয়ে চলেছে। দেশে ধনকুবেরদের সংখ্যাও অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা অনেকেই ভাবি যে দেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় কোম্পানি (Largest Company in India) কোনটি?

এবার বাজারে মূলধন অনুযায়ী দেশের সবথেকে ধনী, অর্থাৎ সবথেকে বড় দশটি কোম্পানির তালিকা (List of top 10 Companies in India by Market Capitalization) সামনে এলো। যাতে গত বারের মতো এবারও প্রথম স্থানে বাজিমাত করেছে মুকেশ আম্বানির রিলায়েন্স ইনডাস্ট্রিজ। ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানির কোম্পানি ভারতের সবথেকে মূল্যবান কোম্পানিদের মধ্যে শীর্ষস্থানে রয়েছে। সবদিক থেকে বিচার করলে প্রথম স্থানে নিজেদের আধিপত্য তারা বজায় রেখেছে।

বাজারে মূলধন অনুযায়ী ভারতের বৃহত্তম কোম্পানি কোনটি? / Which is the largest company in India by market capitalization?
বাজারে মূলধন অনুযায়ী ভারতের বৃহত্তম ১০ টি কোম্পানি কোনগুলি? / Top 10 companies in India by market capitalization

প্রথম (Largest Company in India)

ধনকুবের মুকেশ আম্বানির রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রির (Reliance Industries) মার্কেট ক্যাপিটালাইজেশন হলো ১৫,৮৩,৮২৪.৪২ কোটি টাকা। রিলায়েন্সের সম্পদ বর্তমানে বৃদ্ধি পেয়েছে প্রায় ৬,৭৩১.৭৬ কোটি টাকা।

দ্বিতীয় (2nd Largest Company in India)

দেশের ধনী কোম্পানি গুলোর তালিকায় দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে আছে টাটা গ্রুপের টিসিএস (TCS)। সম্প্রতি টাটার এই সংস্থাটির ভ্যালু বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৫,৮১৭.৮৯ কোটি টাকা। বর্তমানে টিসিএসের মার্কেট ক্যাপিটাল হলো ১১,৭৮,৮৩৬.৫৮ কোটি টাকা।

তৃতীয় (3rd Largest Company in India)

টাটার পরে দেশের ধনী কোম্পানি গুলির মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে এইচডিএফসি ব্যাংক (HDFC Bank)। তাদের মার্কেট ক্যাপিটাল বৃদ্ধি পেয়েছে ৩১,৫৫৩.৪৫ কোটি টাকা। বর্তমানে তাদের মার্কেট ভ্যালু ৯,২৯,৭৫২.৫৪ কোটি টাকায় এসে পৌঁছেছে।

চতুর্থ (4th Largest Company in India)

আইসিআইসিআই ব্যাংক (ICICI bank) অধিকার করেছে এই তালিকার চতুর্থ স্থান। আইসিআইসিআই ব্যাংক তাদের মার্কেট ক্যাপিটাল ১,৭৮০.৬২ কোটি টাকা হ্রাস পাওয়ার পরেও দেশের ধনীতম কোম্পানি গুলির মধ্যে চতুর্থ স্থানে রয়েছে। বর্তমানে এই সংস্থার মার্কেট ক্যাপিটাল ৬,১০,৭৫১.৯৮ কোটি টাকা।

পঞ্চম (5th Largest Company in India)

দেশের মূল্যবান ও ধনী কোম্পানিগুলোর মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে হিন্দুস্তান ইউনিলিভার লিমিটেড (Hindustan Unilever Ltd.)। কোম্পানিটির মার্কেট ক্যাপিটাল ১,১৩৯.৫৬ কোটি টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে তাদের মার্কেট ক্যাপিটাল দাড়িয়েছে ৬,০২,৩৪১.২২ কোটি টাকা।

ষষ্ঠ (6th Largest Company in India)

ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে ইনফোসিস (Infosys)। আইসিআইসিআই এর মত এদেরও মার্কেট ক্যাপিটাল হ্রাস পেয়েছে। ২৩২৩.২ কোটি টাকা মার্কেট ক্যাপিটাল হ্রাস পাওয়ার পরেও তাদের মোট ভ্যালু ৫,৮৯,৯৬৬.৭২ কোটি টাকাতে দাড়িয়েছে।

সপ্তম (7th Largest Company in India)

এইচডিএফসি লিমিটেড (HDFC Limited) রয়েছে এই তালিকার সপ্তম স্থানে। বর্তমানে তাদের মার্কেট ক্যাপিটাল বৃদ্ধি পেয়ে মোট ভ্যালু দাঁড়িয়েছে ১৮,৮৭৭,৫৫ কোটি টাকায়।

অষ্টম (8th Largest Company in India)

দেশের  মূল্যবান কোম্পানি গুলির তালিকায় অষ্টম স্থানে রয়েছে আইটিসি (ITC)। বর্তমানে এই সংস্থার মার্কেট ক্যাপিটাল আগের তুলনায় বেশ খানিকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে তাদের মার্কেট ক্যাপিটাল ৪,৮১,২৭৪.৯৯ কোটি টাকা।

নবম (9th Largest Company in India)

এই তালিকাতে নবম স্থানে রয়েছে দেশের সবথেকে বড় রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (State Bank of India / SBI)। এই ব্যাংকের মার্কেট ক্যাপিটাল বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৪,৭১,১৭৪.৮৯ কোটি টাকা।

দশম (10th Largest Company in India)

ভারতী এয়ারটেল (Bharti Airtel) আছে এই তালিকার একদম দশম স্থানে। তাদের মার্কেট ভ্যালু বেড়েছে  ৯,৫৩৩.৪৮ কোটি টাকা। ফলে এই সংস্থার বর্তমান মূল্য এসে দাড়িয়েছে ৪,২৭,১১১.০৭ কোটি টাকাতে।


ভারতের সবথেকে বড় ১০০ টি কোম্পানির পুরো তালিকাটি (List of top 100 Companies in India) দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই ধরনের আরো খবর জানতে অবশ্যই চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bengalinews365.com/largest-company-in-india-the-top-10/feed/ 0 2840
ব্যবসা শুরুর আগে যে বিষয় গুলি অবশ্যই মাথায় রাখা জরুরি https://bengalinews365.com/keep-these-points-in-mind-before-you-start-a-business/ https://bengalinews365.com/keep-these-points-in-mind-before-you-start-a-business/?noamp=mobile#respond Sat, 26 Nov 2022 16:13:58 +0000 https://bengalinews365.com/?p=278 একটি প্রতিশ্রুতিশীল উদ্যোগ সর্বদা একটি উত্তম ব্যবসায়িক ধারণা থেকেই শুরু হয়। একজন সফল উদ্যোক্তা হলেন এমন একজন উদ্ভাবক বা সমস্যা সমাধানকারী যারা বাজারের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী পন্য নিয়ে আসেন। কিংবা বাজারের চাহিদা মতো ধারণা নিয়ে আসেন যা বর্তমান পরিস্থিতি অনুমান করে আরো ভাল এবং সস্তা উপায় খুঁজে দেন।

ব্যবসা

ব্যবসার সংজ্ঞা

কোনো পণ্য বা পরিষেবা নিম্ন মূল্যে উৎপাদিত করে অথবা ক্রয় করে উচ্চ মূল্যে বিক্রয় করে উদ্বৃত্ত মূল্য মুনাফা হিসাবে ঘরে তোলাকে ব্যবসা বলা হয়।

একটি ভাল ব্যবসায়িক ধারণার বৈশিষ্ট্যগুলি নিম্নরূপ

 ১) গ্রাহকের প্রয়োজন পূরণ করে এমন একটি সমস্যা সমাধান
২) পরিষ্কার ফোকাস
৩) উদ্ভাবনী
৪) অনন্য
৫) টেকসই
৬) দীর্ঘমেয়াদে লাভজনক

ব্যবসা প্রয়োজন

ব্যবসার ধারণা অবশ্যই উদ্যোক্তার সাথে প্রাসঙ্গিক হতে হবে।  উদ্যোক্তা যেন লাভজনক উপায়ে পণ্য বা পরিষেবা বিক্রি করতে সক্ষম হয়।

 ব্যবসার বাজার

 একটি ব্যবসায়িক ধারণা তখনই সফল হতে পারে যখন এর একটি বাণিজ্যিক মূল্য থাকে। অর্থাৎ উৎপাদিত পণ্য বা পরিষেবার যেন বাজার গ্রহণ করে। একটি সফল ব্যবসায়িক ধারণার দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিক হল প্রদত্ত পণ্য বা পরিষেবাকে যেন বৃহত্তর বাজার এবং প্রতিযোগীদের পণ্য ও পরিষেবা থেকে আলাদা ভাবে চিহ্নিত করা যায়।

ব্যবসার কৌশল

১) পণ্যের বিকল্প
২) বাজারের প্রতিযোগিতার সাথে মানিয়ে নেওয়া
২) পূর্বে কৃত ত্রুটি সংশোধন
৩) বুদ্ধিমত্তা
৪) গ্রাহকের মাইন্ড ম্যাপিং
৫) বিশেষ গ্রাহক গোষ্ঠীকে চিহ্নিতকরণ
৬) উদ্ভুত সমস্যার বিশ্লেষণ

ব্যবসার ক্ষেত্র

উদ্যোক্তা অনলাইন বা অফলাইন যেভাবেই ব্যবসা শুরু করতে চান না কেন, তাকে প্রথমে কি পণ্য বা পরিষেবা বিক্রি করবেন তা খুঁজে বের করতে হবে। আর এটি খুঁজে বের করার প্রথম ধাপ হল বাজারের সরবরাহ এবং চাহিদা নিয়ে গবেষণা করা। এর জন্য সব থেকে লাভজনক বিকল্প হলো উচ্চ চাহিদা এবং কম প্রতিযোগিতা সম্পন্ন একটি পণ্য বা পরিষেবা চয়ন করা। সর্বদা মাথায় রাখতে হবে যে একটি ব্যবসায়িক ধারণা ততক্ষণ একটি ব্যবসার সুযোগ নয় যতক্ষণ না উদ্যোক্তা তার মূল্যায়ন পদ্ধতি দিয়ে এটিকে সম্ভাব্য বলে বিচার করবেন।

সম্ভাবনা বিশ্লেষণ

কোনো ব্যবসার সম্ভাব্যতা বিশ্লেষণ একটি ব্যবসায়িক ধারণার কার্যকারিতা পরীক্ষা করার প্রক্রিয়াকে বোঝায়। এর অর্থ হল সেই ব্যবসায়িক ধারণার সম্ভাব্যতা এবং ব্যবহারিক প্রয়োগ যোগ্যতার মূল্যায়ন করা। এটি কেবল পণ্য বা পরিষেবার সাথে সম্পর্কিত নয়। এটি সামগ্রিকভাবে ব্যবসায়ের কার্যকারিতার মূল্যায়ন যাচাই করা। কোনো ব্যবসার সম্ভাব্যতা বিশ্লেষণ সেই প্রকল্পের সম্ভাবনা, ব্যবহারিকতা, ক্ষমতা এবং অর্জনযোগ্যতা সনাক্ত করতে সাহায্য করে।

ব্যবসা সম্পর্কিত এই রকম আরো খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bengalinews365.com/keep-these-points-in-mind-before-you-start-a-business/feed/ 0 278
জেনে নিন সফল ব্যবসায়ী হয়ে ওঠার কিছু গোপন মন্ত্র https://bengalinews365.com/secret-mantras-of-successful-business-owner/ https://bengalinews365.com/secret-mantras-of-successful-business-owner/?noamp=mobile#respond Mon, 21 Nov 2022 18:59:51 +0000 https://bengalinews365.com/?p=257 আপনি কি নিজের ব্যবসা শুরু করতে চাইছেন? তাহলে প্রথমেই আপনার একটি অসাধারণ ব্যবসার ধারণার প্রয়োজন। তবে আজকের দিনে সম্মুখ ব্যবসার ধারণা পাওয়া বেশ মুশকিল। তাই কোথা থেকে আপনি ব্যবসার ধারণা পাবেন সেটা বেশ সমস্যার বিষয়। একটি সম্যক ব্যবসায়িক ধারণা তৈরি করার বেশ কয়েকটি ভিন্ন উপায় রয়েছে। উপায় গুলি হলো

  • আপনি কি সম্পর্কে উত্সাহী?
  • আপনার কী ধরণের দক্ষতা রয়েছে।
  • আপনি কি করতে ভালবাসেন? 
  • আপনার আবেগকে ব্যবসায় পরিণত করার কোনো উপায় আছে কি?
  • কত পুঁজি আপনার কাছে বরাদ্দ আছে?
  • আপনি কোথায় ব্যবসা করতে চাইছেন?
  • ব্যবসার জন্য পণ্যের যোগান কোথা থেকে আসবে?
  • পণ্যের জন্য উপযুক্ত উপভোক্তা কোথায় পাবেন?
  • উপযুক্ত লোকবল আছে কি?
  • পণ্য মজুত করার উপযুক্ত স্থান বা গোডাউন আছে তো?

যে বিষয় গুলি অবশ্যই জানা জরুরি

এছাড়াও একটি সম্যক ব্যবসায়িক ধারণা তৈরি করতে আরো কিছু বাহ্যিক বিষয়ে সচেতন ভাবে খেয়াল রাখতে হয়। যেমন: আপনার সমাজ বা পারিপার্শ্বিক মানুষজনের কি কি চাহিদা রয়েছে। সেগুলো কিভাবে পূরণ হচ্ছে? কিংবা সেগুলি পূরণ করতে গিয়ে মানুষের কি ধরণের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে? এই সব বিষয় সুচারু ভাবে নিরীক্ষণ করতে হবে।

নতুন ব্যবসা শুরুর ক্ষেত্রে মাথায় রাখতে হবে

ব্যবসার ক্ষেত্রে এমন একটি পণ্য বা পরিষেবা বেছে নেওয়া উচিত যা আপনি প্রদান করে মানুষের জীবনকে আরও সহজ করে তুলতে পারবেন। কিম্বা সেই পরিষেবার দ্বারা তাদের সমস্যাগুলির সমাধান করতে পারবেন। আবার আপনি সেই সব পন্যেরও ব্যবসা করে দেখতে পারেন যেগুলি অন্যান্য ক্ষেত্রে ভালো ফল করেছে এবং আপনার পারিপার্শ্বিক সমাজ ব্যবস্থায় সেই পণ্যটির ভালো চাহিদা আছে। এক্ষেত্রে উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে যে, আপনি যদি কোন একটি ছোট শহরে বাস করে থাকেন তাহলে কোন বড় শহরের সফল কোন ব্যবসার আইডিয়া আপনার অঞ্চলে সফল নাও হতে পারে। কিন্তু আপনি যদি কোন বড় শহরে বাস করে থাকেন তাহলে সেই শহরের কোন একটি ভালো ব্যবসা শহরের অন্য প্রান্তে বেশ ভালো ভাবে চলতে পারে।

ব্যবসা গত মূল শিক্ষা

আপনার মধ্যে থাকা দক্ষতা সম্পর্কে সম্যক ধারণা থাকা জরুরী। এও জানা জরুরী যে, নিজ দক্ষতায় তৈরি ব্যবসা নতুন বাজারের ক্ষেত্রে কোন প্রয়োজনীয়তা তৈরি করছে কিনা। এক্ষেত্রে উদাহরণস্বরূপ বলা যেতে পারে যে, আপনি হয়তো খুব ভালো মাছ ধরার জাল বানাতে পারেন কিন্তু এই দক্ষতা কোন হিল স্টেশনে থাকা ব্যক্তির ক্ষেত্রে ব্যবসার কাজে নাও লাগতে পারে।

উদ্যোক্তা হিসাবে কি কি বিষয়ে জানা জরুরি

একজন উদ্যোক্তা হিসাবে আপনি যেকোনো ধরণের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। কিন্তু সেই সাথে মনে রাখতে হবে সব ব্যবসা সমান তৈরি করা যায় না। কিছু ব্যবসায় অন্যদের তুলনায় সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য এখানে কয়েকটি সেরা ব্যবসায়িক ধারণা দেওয়া হলো।

১. এমন একটি ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে যা যেকোনো একটি ক্ষেত্রে পরিষেবা সরবরাহ করবে। আপনার পারিপার্শ্বিক জগতে সর্বদা এমন লোক থাকে যাদের নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু পরিষেবার প্রয়োজন হয়। তাই আপনি যদি এমন একটি পরিষেবা সরবরাহ করতে পারেন যার চাহিদা রয়েছে তবে আপনি সফল হবেন।

২. উদ্যোক্তাদের জন্য আরেকটি দুর্দান্ত ব্যবসায়িক ধারণা হল একটি ফ্র্যাঞ্চাইজি শুরু করা। ফ্র্যাঞ্চাইজি ব্যবসাগুলির ক্ষেত্রে সফল হওয়ার একটি প্রমাণিত ট্র্যাক রেকর্ড রয়েছে। তাই অন্যান্য কোনো একটি নতুন ব্যবসা শুরু করার চেয়ে এই ব্যবসা গড়ে তোলা এবং চালানো অনেক বেশি সহজ।

৩. আপনি একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ন্যূনতম বিনিয়োগের মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক সম্ভাব্য গ্রাহকের কাছে পৌঁছানোর জন্য অনলাইন ব্যবসা একটি দুর্দান্ত উপায়।

৪. একটি বাড়ি ভিত্তিক ব্যবসা শুরু করা। এই ধরণের ব্যবসা আপনাকে আপনার দোকান বা গোডাউন বা ওই জাতীয় খরচ কম রাখতে সাহায্য করবে। এক্ষেত্রেও আপনাকে একটি বিপুল সংখ্যক সম্ভাব্য গ্রাহকদের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ করে দেবে।

৫. উদ্যোক্তাদের জন্য আরেকটি বিকল্প হল এমন একটি ব্যবসা শুরু করা যা একটি অনন্য পণ্য বা পরিষেবা প্রদান করে। আপনি যদি এমন কিছু পণ্য নিয়ে ব্যবসা শুরু করতে পারেন যা অন্য কোথাও সহজে পাওয়া যায় না তবে আপনি নিশ্চিত ভাবে সফল হবেন।

৬. সর্বশেষে বলা যেতে পারে যায়নি যদি কোনো নতুন ব্যবসা শুরু করার ক্ষেত্রে সব রকম প্রতি বন্ধকতার সম্মুখীন হয় থসকবেন তবে আপনি নেটওয়ার্ক মার্কেটিং করতে পারেন। এই ব্যবসা আপনাকে অতি অল্প সময়ে সফলতার দোরগোড়ায় এনে দিতে পারে।

এই ধরণের আরো ব্যবসা জনিত খবর পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bengalinews365.com/secret-mantras-of-successful-business-owner/feed/ 0 257
ডিজিটাল মার্কেটিং কি? এর আদৌ কি কোনো ভবিষ্যৎ আছে? https://bengalinews365.com/what-is-digital-maketing-and-what-is-its-future/ https://bengalinews365.com/what-is-digital-maketing-and-what-is-its-future/?noamp=mobile#respond Sat, 19 Nov 2022 19:08:11 +0000 https://bengalinews365.com/?p=244 গত এক দশকে প্রযুক্তির বাড়বাড়ন্ত আর মানুষের পারিপার্শ্বিক ক্রমবর্ধমান কাজের চাপ ও মানসিক চাপ উভয়ই পাল্লা দিয়ে বাড়ার ফলে মানুষের হাতে সময় দিন দিন কমে আসছে। তাই তারা তাদের সমস্ত দরকার, সমস্ত সমস্যা এক জায়গায় বসে কম সময়ে মিটিয়ে ফেলতে চাইছে। আর পৃথিবীর সমস্ত বিপণন সংস্থাগুলি তাদের ক্রেতা বা উপভোক্তাদের এই ট্রেন্ডকে বাস্তবে রূপ দিতে গিয়ে জন্ম দিয়েছে নতুন এক বিপণন পন্থা। যার নাম এক কথায় ডিজিটাল মার্কেটিং।

ডিজিটাল মার্কেটিং আদতে কী?

তাহলে কি এই ডিজিটাল মার্কেটিং? কেন পৃথিবী জুড়ে আলোচ্য এবং প্রযোজ্য একটি শব্দ। আসলে ডিজিটাল মার্কেটিং হলো কোনো বস্তু বা কোনো উপাদান মার্কেটিং করার একটি পন্থা যা ইন্টারনেট প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে সরাসরি শারীরিকভাবে মানুষের কাছে না পৌঁছে মোবাইল ফোন বা ল্যাপটপ বা ডেস্ক টপ বা অন্য কোনো ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেটের মধ্য দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে উপভোক্তা বা গ্রাহক বা ক্রেতার সমীপে উপস্থিত করা। বাচ্চারা মাঠে গিয়ে ক্রিকেট খেলার থেকে ঘরে বসে মোবাইলে ক্রিকেট খেলতে বেশি পছন্দ করে। মানুষ রাস্তায় বেরিয়ে ঠিকানা খোঁজার জন্য কাউকে জিজ্ঞাসা করার থেকে গুগল ম্যাপে ঠিকানা খুঁজে নিতে বেশি পছন্দ করে। তেমনি মানুষ সরাসরি দোকানে গিয়ে অনেকটা সময় নষ্ট করে কোনো জিনিস কেনার থেকে ঘরে বসে ইলেক্ট্রনিক গ্যাজেটের মাধ্যমে অনেক কম সময়ে অনেক বেশি বিকল্পের মাঝখান থেকে নিজের পছন্দকে বেছে নিতে বেশি আগ্রহী। ৯০ এর দশকে ইন্টারনেট আবিস্কার হওয়ার পর থেকে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই মার্কেটিং পন্থা। প্রথাগত ব্যবসায়িক বিপণনের (Traditional business marketing) মতো এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর কিছু নিয়ম এবং নীতি মালা রয়েছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং বনাম গতানুগতিক ব্যবসা

ইতিমধ্যে আপনারা ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে বেশ খানিকটা ধারনা পেয়েছেন। এক কথায় বলতে গেলে, ইন্টারনেটের হাত ধরে যে ব্যবসাটি সম্পন্ন হয়, সেটিই হলো ডিজিটাল মার্কেটিং। এটি মানুষের কাছে নতুন হলেও, খুব অল্প সময়ের মধ্যে এই পন্থাটি অতীব জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এমনকি যে সমস্ত মানুষ এতদিন যাবৎ ব্যবসার নামে ভয় পেত, তারাও আজ ডিজিটাল মার্কেটিং এর হাত ধরে নিজেদের ব্যবসা গড়ে তুলতে সক্ষম হচ্ছে। অধিকাংশ নারীরা আজ স্বনির্ভর হয়ে উঠতে পারছে এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাহায্যে, কারণ তারা বাইরে না বেরিয়ে ঘর থেকেই করতে পারছে তাদের মনের মতো ব্যবসা। সংসারের সব কাজ সামলে ব্যবসাটি হয়ে উঠেছে অনেক সহজলভ্য। একটি ক্লিকেই হতে পারে আজ তাদের স্বপ্ন পূরণ।

অন্যদিকে গতানুগতিক বিপনন সংস্থার জন্য বেশ কসরত করতে হয়। প্রথমত, মোটা অংকের অর্থের জোর থাকা মানুষজনই একমাত্র এই ব্যবসা করতে সাহস পান। কারণ, এই ব্যবসায় লাগে – উপযুক্ত জায়গা, দোকানঘর, প্রচুর পরিমাণে পণ্য, লোকবল এবং নিজের মূল্যবান সময় ও শারীরিক পরিশ্রম। এই ব্যবসায় আপনাকে প্রতিটি দিন দোকানে সকাল বিকেল বসে ক্রেতাদের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। যদি ব্যবসাটি সফল হয় তবে তো ভালোই, কিন্তু যদি ব্যবসাটি সাফ্যলতা না পায় তবে পরিবর্তে আপনি পাবেন এক অপরিসীম মানসিক যন্ত্রনা। এই ব্যবসার প্রচারও বেশ খরচ সাপেক্ষ। খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন দিয়ে, পোস্টার ছেপে, বাড়ি বাড়ি গিয়ে বিজ্ঞাপনপত্র বিলি করে, গাড়ি করে রাস্তায় রাস্তায় মাইক বাজিয়ে এই ব্যবসার প্রচার করা হয়ে থাকে। এছাড়া, দোকানঘরসহ পণ্যের পাহারার জন্য লোক নিয়োগ করতে হয়। ব্যক্তিগত জীবনের বহু তাৎপর্যপূর্ণ অনুষ্ঠানই বাদ দিতে হয় এই গতানুগতিক ব্যবসার জন্য।

উপরোক্ত আলোচনা থেকে এটি পরিষ্কার যে, বর্তমান ব্যস্ত জীবনযাত্রার জন্য ডিজিটাল মার্কেটিংই তুলনামূলক শ্রেয়।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রকারভেদ

ডিজিটাল মার্কেটিং-কে দুই ভাগে ভাগ করা যায় – অনলাইন ও অফলাইন। আবার অনলাইন মার্কেটিং-এরও অনেক প্রকারভেদ রয়েছে।

অনলাইন মার্কেটিং:-

অনলাইন মাধ্যমে এই ব্যবসা বিভিন্ন পদ্ধতিতে সম্ভব হয়।

  • কনটেন্ট মার্কেটিং (Content Marketing): সম্প্রতি কনটেন্টের চাহিদা যেন সদাই তুঙ্গে। কনটেন্টটি আসলে কি? – যেকোনো বক্তব্য বা বিবরণ যেটি লিখে বা ভিডিও করে, ছবির মাধ্যমে, পোডকাস্ট বা ব্লগপোস্টের মাধ্যমে সকলের সামনে তুলে ধরা হয়, সেগুলিই হলো কনটেন্টে। আমরা সারাদিনে বহুবার গুগলের সাহায্য নিয়ে থাকি কোনো বিষয় জানার জন্য। বিষয়টি লিখে সার্চ করলে যা পাওয়া যায়, তা হলো কনটেন্ট।
  • সোশাল মিডিয় মার্কেটিং (Social Media Marketing): অত্যাধুনিক এই যুগে কম বেশি সকল বয়সের মানুষই কোনো না কোনোভাবে ভিন্ন ভিন্ন্ প্রকারের সোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মের সাথে যুক্ত। মানুষ আজ কারো বাড়ি গিয়ে কুশল বার্তা আনার চেয়ে, সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে খোঁজখবর নেওয়া বেশি পছন্দ করে। এই সকল মিডিয়াতে বিভিন্নভাবে বিজ্ঞাপন দিয়ে সহজেই করা যায় সোশাল মিডিয়া মার্কেটিং।
  • এসইও (SEO/ SEARCH ENGINE OPTIMIZATION): এসইও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর। এটি আপনার কনটেন্ট বা বিজ্ঞাপনকে সার্চ পেজের প্রথম দিকগুলিতে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। যার ফলে আপনার ওয়েবসাইট গুগলে একটি স্থান লাভ করে এবং তার বিনাময়ে প্রভূত অর্থ আসে।
  • পে-পার-ক্লিক (Pay Per Click): যেমন কথা ঠিক তেমনই কাজ। একটি ক্লিকেই পেমেন্ট করে নিয়ে নিতে পারবেন আপনার প্রয়োজনীয় পণ্য। এর ফলে, বিনা খাটুনিতেই আপনার পণ্যের বিক্রয় চলতেই থাকবে।
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing): এই পদ্ধতিতে ব্যবসার জন্য আপনার আলাদা করে পণ্যের প্রয়োজন হয়না। কোনো বিখ্যাত সংস্থার পণ্যের লিংক-টিকে তার বিবরণ লিখে কোনো কনটেন্টের মাধ্যমে সকলের সামনে তুলে ধরাই হল এই মার্কেটিং এর বেসিক পদ্ধতি। আপনার কনটেন্টের পড়ুয়ারা কনটেন্টটির বিষয়বস্তু পড়ে পণ্যটিকে কিনতে পারবেন।
  • ইমেইল মার্কেটিং (Email Marketing): ইমেইলের মাধ্যমে আপনার সমস্যার সমাধান জানিয়ে কোনো পণ্য ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হলো ইমেইল মার্কেটিং।

অফলাইন মার্কেটিং:-

অফলাইন মার্কেটিং বলতে টেলিভিশন, বিল বোর্ড, রেডিও, ফোন ইত্যাদির মাধ্যমে ব্যবসার প্রচার করাকে অফলাইন মার্কেটিং বলে।

বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং কেন প্রয়োজন?

আমাদের জীবনযাপনে প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়ে থাকে। টেকনোলজির ছোঁয়ায় জীবনের প্রতিটা ধাপ আজ উন্নত। এবং মানুষও বর্তমানে টেকনোলজিকে সাদরে গ্রহণ করেছে। আজ বিশ্বের প্রায় ২ বিলিয়ন মানুষ অধিকাংশ সময়ই নেটদুনিয়ায় সক্রিয়। যে কোনো ঘটনার সত্যতা যাচাই থেকে শুরু করে জিনিসপত্রের মূল্য নির্ধারণ সব ক্ষেত্রেই মানুষ আজ ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল। তাই ব্যবসায়ী হিসেবে আপনাকেও ইন্টারনেট সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতে হবে।

যে কোনো ব্যবসাকে প্রসারিত করতে হলে তার সঠিক প্রচার করা ভীষন দরকার। সম্প্রতি মানুষ ইন্টারনেটকে তাদের প্রধান নির্ভরযোগ্য উৎস হিসেবে নির্বাচিত করেছে। আর সেই কারণেই, ব্যবসায়ীদেরকে প্রচারের প্রধান অস্ত্র করে নিতে হয়েছে ডিজিটাল মাধ্যকে। এভাবেই ধীরে ধীরে ডিজিটাল মার্কেটিং আমাদের নিত্যনৈমিত্তিক জীবনে প্রবেশ করেছে। ডিজিটাল মার্কেটিং এর বেশ কিছু সুবিধা বিদ্যমান।

আজকের এই প্রতিযোগিতার দুনিয়ায় চাকরির বাজারে যেন আগুন লেগেছে। বেকারত্বের জ্বালায় ভুগতে হচ্ছে হাজারো যুবক-যুবতীর। আর সেই কারণেই যুব সমাজ আজ ঝুঁকছে ব্যবসার প্রতি। যদিও যুব সমাজ আজ অত্যন্ত ডিজিটাল মিডিয়া নির্ভরশীল। তারা প্রতিটি পদক্ষেপে একজন মানুষ অপেক্ষা ইন্টারনেটকে প্রধান্য দেয় বেশী। সেটা হওয়াটাও স্বাভাবিক, কারণ এর থেকে দ্রুততম পদ্ধতিকে নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠিত করার আর অন্য উপায় নেই। এতদিন পর্যন্ত বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনের এক অন্যতম প্রধাণ মাধ্যম ছিল পত্রিকা। যে কোনো পত্রিকাতেই বিজ্ঞাপন দিতে হলে তা অত্যন্ত ব্যয়সাপেক্ষ। তার নিরীখে, ডিজিটাল বিজ্ঞাপন অনেকই সহজলভ্য।

একনজরে দেখে নেওয়া যাক, ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তাগুলি।

  • প্রথমত, নতুন ও পুরনো, ছোটো-বড়ো যে কোনো ব্যবসায়ী স্বল্প মূল্যে ব্যবসার প্রচার করতে সক্ষম হয়।
  • ডিজিটাল মার্কেটিং খুব অল্প সময়ে করা যায়।
  • কোনো বিশেষজ্ঞ ছাড়াই নিজে নিজে এই ডিজিটাল মার্কেটিং করা সম্ভব।
  • ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য কোনো দোকানঘর বা গোডাউনের প্রয়োজন নেই। নিজের ঘরে আপনার সুবিধামতো জায়গা থেকেই সম্ভব এই ডিজিটাল মার্কেটিং।
  • খুব কম সময়ে অনেক বেশী সংখ্যক ক্রেতার কাছে পৌঁছানো সম্ভব হয়।
  • আপনার ক্রেতারাও বিনা খরচে ঘরে বসে সঠিক পরামর্শ পেতে পারেন।
  • ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবিধার্থে পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে বিক্রেতারা অনেক বেশী যোগাযোগ গড়ে তুলতে পারছেন।
  • এই পদ্ধতিতে ব্যবসার ক্ষেত্রে একজন ব্যবসায়ী তার সফলতার পরিমাপ নজরে রাখতে পারেন। ট্র্যাকিং এর মাধ্যেমে তারা জানতে পারেন তাদের কতটুকু লাভ হচ্ছে, কতটুকু জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে মানুষের কাছে, এবং তাদের ঘাটতিটা কোথায় হচ্ছে।
  • অন্যদিকে, ক্রেতারাও তাদের পছন্দমতো পণ্যের বিবরন যাচাই করে তারপর ক্রয় করার সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং অনেক ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদেরও স্বপ্ন সত্যি করার সুযোগ করে দিয়েছে। যেসমস্ত সাধারন মানুষ অর্থের অভাবে পিছিয়ে পড়ছিলেন, তারা এই ডিজিটাল মার্কেটিং এর হাত ধরে নিজেদের স্বপ্নের পথে পাড়ি দিতে সক্ষম হয়েছেন। এটি ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ের জন্যই লাভজনক।

কিভাবে করবেন এই ডিজিটাল মার্কেটিং?

ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনীয়তা জানলাম, কিন্তু এর শুভারম্ভ কেমন করে করবেন? – এটাই ভাবছেন তো? তবে চলুন সংক্ষেপে জেনে নেওয়া যাক।

প্রথমত, হাতে মোবাইল ফোন থাকলেই যে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং- এ পারদর্শী হবেন, তেমনটা নয়। আপনাকে জানতে হবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর খুটিনাটি বিষয়বস্তু। না জেনে কোনোকিছু করাটা নিছকই ব্যর্থ হবে। যেসমস্ত পদক্ষেপ প্রয়োজনীয়, সেগুলি নিম্নে বর্ণনা করা হলো।

  • ডিজিটাল মার্কেটিং এর ২০ টি ভিন্ন ভিন্ন বিষয়বস্তু আছে যেগুলি সম্পর্কে আপনাকে সঠিকভাবে পড়াশুনো ও গবেষনা করে জেনে নিতে হবে। এমনকি আমাদের এই আর্টিকেলটিও আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে একটি সম্যক ধারণা দিতে পারবে।
  • বিভিন্ন সোশাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিতে নিজের প্রোফাইল তৈরী করতে হবে, যাতে সেগুলির মাধ্যমে আপনি ব্যবসায়িক প্রচার চালিয়ে যেতে পারেন এবং দেশ-বিদেশের সংস্পর্শে আসতে পারেন।
  •  ডিজিটাল মার্কেট ভালো করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার আপনার বিপনন সংস্থার একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে হবে, যেখানে আপনার সমস্ত পণ্যসহ বাকি সব জরুরী তথ্য মজুত থাকবে।
  • এছাড়াও আপনি বিভিন্ন নামজাদা সংস্থার ওয়েবসাইটের সাথে সংযুক্ত হয়ে তাদের মাধ্যমে আপনার পণ্য বিক্রি করতে পারেন।

বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপর নানারকম কোর্স চালু হয়েছে। দরকার হলে আপনি সেই সমস্ত কোর্সগুলিতে নিজের নাম নথিভুক্ত করতে পারেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ কী?

বর্তমান পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রায় ৫ বিলিয়নের ওপর মানুষ মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে। আপনার কি মনে হয় এই সংখ্যা দিনদিন হ্রাস পাবে নাকি বৃদ্ধি পাবে? অবশ্যই এই সংখ্যা খুব দ্রুতহারে বৃদ্ধি পাবে। আর তার পাশাপাশি বৃদ্ধি পাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর পরিসর। পরিসংখ্যান বলছে, শুধুমাত্র ভারতেই ২০২৫ সালে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াবে ৯৭৫ মিলিয়ন। এর থেকে বোঝাই যাচ্ছে যে, কতটা বিপুল পরিমাণ জনগন ইন্টারনেটের মাধ্যমে একে অপরের সাথে যুক্ত। ফেসবুক, ইউটিউব সর্বত্রই কোনো না কোনো পণ্যের বিজ্ঞাপন চলতেই থাকে। আর যেহেতু এই সমস্ত সোশাল মিডিয়া ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে, তাই ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রাদুর্ভাবও ক্রমশ বেড়েই চলবে।

ইতিমধ্যে দোকানঘরগুলিতে মানুষের ভিড় অনেকটাই কম দেখা যাচ্ছে। এর একটাই কারণ মানুষ আজ ইন্টারনেটের মাধ্যমে পণ্যের কেনা-বেচাকে বেশি পছন্দ করছে। এরফলে তাদের সময়েরও সাশ্রয় হচ্ছে। যতদিন দিন যাচ্ছে মানুষের কাজের চাপও বাড়ছে। ক্লান্ত পা-গুলি অফিস থেকে ফিরে আবার দোকানের দিকে বাড়াতে যেন সদাই নারাজ। যার ফলস্বরূপ এখন ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা সর্বদাই সাধারন মানুষ উপলব্ধি করতে পারছে।

অন্যদিকে, ডিজিটাল মার্কেটিং এর জন্য বেশ কিছু চাকরির ক্ষেত্রও তৈরী হয়েছে। ডিজিটালি দক্ষ মানুষজন এখন নিজেদেরকে খুব সহজেই মেলে ধরতে পারছেন ডিজিটাল মার্কেটিং এর সুবাদে। এটি নিঃসন্দেহে ছাত্রছাত্রীদের জন্য একটি দারুন ক্যারিয়ার হিসেবে পরিগনিত হয়েছে। এক কথায় বলতে গেলে, ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ যথেষ্ট উজ্জ্বল ও পোক্ত, যা অনেকটা পুরনো চালের মতো – যতই পুরনো হবে ততই বাড়বে।

উপসংহার

আপনি যদি অল্প সময়ের মধ্যে আপনার ব্যবসাকে সাফল্যের চূড়ায় নিয়ে যেতে চান, সেক্ষেত্রে ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিকল্প হয়না। আশা করি, এই প্রতিবেদনটি ডিজিটাল মার্কেটিং সংক্রান্ত সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হবে।

]]>
https://bengalinews365.com/what-is-digital-maketing-and-what-is-its-future/feed/ 0 244
স্বল্প বিনিয়োগে লাখ লাখ টাকা আয় করতে চান? তাহলে শুরু করুন এই ব্যবসা, জানুন বিস্তারিত https://bengalinews365.com/earn-lakhs-of-profit-with-this-low-investment-business-idea/ https://bengalinews365.com/earn-lakhs-of-profit-with-this-low-investment-business-idea/?noamp=mobile#respond Tue, 15 Nov 2022 19:17:58 +0000 https://bengalinews365.com/?p=240 করোনা কালীন সময় থেকে কাজ হারিয়েছেন বহু মানুষ। এর ফলে বর্তমানে সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের বেঁচে থাকাটা বেশ কষ্টকর হয়ে উঠছে। তার উপর বর্তমানে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজারদর আকাশ ছোঁয়া হওয়ায় সাধারণ মানুষের আয়ের থেকে ব্যয় বেশি হয়ে যাচ্ছে। ফলে একজন মানুষের পক্ষে পুরো সংসার চালানো অসম্ভব হয়ে উঠছে। ফলস্বরূপ, অনেক মহিলাকেও নানা কাজের সাথে যুক্ত হতে দেখা যাচ্ছে।

মানুষ বিকল্প পথে হাঁটছে

এছাড়া করোনার সময় থেকে কাজ হারানোর পর অনেক মানুষ আর অন্যের কাছে কাজ করতে চাইছে না। কারণ এই সময়টা মানুষকে অনেক কিছুই বুঝিয়েছে, অনেক কিছুই শিখিয়েছে। তাই বর্তমানে অনেকেই স্বল্প বিনিয়োগে কিছু না কিছু করতে চাইছেন।

সঠিক দিশা

কিন্তু সঠিক জ্ঞান কিংবা পুঁজি না থাকায় কোনো ব্যবসাই তাদের ঠিকঠাক হচ্ছে না। তাছাড়া ব্যবসা করার জন্য আনুষঙ্গিক আরো বেশ কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরী। তাই আজকে এমন একটি ব্যবসা এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হবে, যা দৈনন্দিন জীবনে খুবই প্রয়োজনীয়। এছাড়া এই ব্যবসা সারাবছরই চলে।

দুগ্ধজাত দ্রব্যের ব্যবসা

এই প্রতিবেদনে যে লাভজনক ব্যবসার কথা বলা হচ্ছে সেই ব্যবসা হল ডেয়ারি ব্যবসা বা দুগ্ধজাত দ্রব্যের ব্যবসা। আমরা প্রত্যেকে জানি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে দুধের প্রয়োজন কতটা। রান্না সহ আরো বিভিন্ন কাজে সারাবছরই দুগ্ধজাত দ্রব্যের প্রয়োজন লেগে থাকে। তাই আপনি যদি এই ডেয়ারির ব্যবসা করেন তাহলে আপনি প্রত্যেক মাসে লাভ করতে পারবেন ভালো অঙ্কের টাকা। চলুন জেনে নেওয়া যাক এই ব্যবসা করার যাবতীয় তথ্য।

দুধের ব্যবহার

আমরা প্রত্যেকেই জানি দুধ কতটা উপকারী পানীয়। শরীরের উপকারের জন্য দুধ খুবই প্রয়োজনীয়। শুধু পানীয় হিসেবে নয় দুধ দিয়ে নানা রকম মিষ্টি জাতীয় খাদ্যদ্রব্য তৈরি হয়। এছাড়া বিভিন্ন রান্নার স্বাদ আনতেও দুধের ব্যবহার প্রচুর। তাই আপনি যদি এই দুগ্ধজাত পণ্য নিয়ে ব্যবসা করতে চান তাহলে সেখান থেকে আপনি ভালো টাকায় আয় করতে পারবেন।

প্রয়োজনীয় মূলধন

এই দুগ্ধজাত পণ্যের ব্যবসার ক্ষেত্রে যে অনেক পরিমাণ টাকা ব্যয় করতে হবে তা কিন্তু নয়।  এককালীন ৫ লাখ টাকা ব্যয় করে আপনি প্রতি মাসে এই ব্যবসা থেকে আয় করতে পারবেন প্রায় ৫০ হাজার টাকার মতো। তবে সরকারও এই ব্যবসার ক্ষেত্রে সুবিধা দেবে বলে জানা যায়। এই দুগ্ধজাত পণ্যের ব্যবসা করতে গেলে সরকার প্রধানমন্ত্রী মুদ্রা যোজনা আওতায় লোন দিয়ে থাকেন।

কোথায় পাবেন টাকা

এই দুগ্ধজাত পণ্য বা ডেয়ারি ব্যবসার ক্ষেত্রে এককালীন ব্যয় করতে হয় প্রায় ১৬.৫ লাখ টাকা। ভয় নেই বা চিন্তা করার দরকার নেই। এই টাকার ৭০ শতাংশ ঋণ হিসেবে সরকার ব্যয় করবে। বাকি ৫ লাখ টাকা নিজেকে ব্যয় করতে হবে। একটু পরিষ্কারভাবে জেনে নেওয়া যাক।

লাভের পরিমান

একটি বছরের হিসাব অনুযায়ী বলা যায় এই ব্যবসায় বছরে ৭৫ হাজার লিটার দুধ, ৯০ হাজার লিটার মাখন, ৩৬ হাজার লিটার দই এবং ৪৫০০ কেজি ঘি বিক্রি করতে পারবেন। অর্থাৎ একটি বছরের হিসাব অনুযায়ী বলা যায় প্রায় ৮২ লাখ ৫০ হাজার টাকার লেনদেন হবে। যা থেকে হয়তো খরচ হবে ৭৪ লাখ টাকা। অর্থাৎ বোঝাই যায় যে লোন শোধ করার পরও এ থেকে লাভের পরিমাণ বেশ অনেকটাই থাকবে।

ব্যবসার পরিকাঠামো

তবে এই ব্যবসার ক্ষেত্রে জায়গার প্রয়োজন আছে। মোটামুটি ১০০০ বর্গফুট জায়গায় এই ব্যবসা ভালোভাবে করা যাবে। এই ১০০০ বর্গফুট জায়গার মধ্যে ৫০০ বর্গফুট এই সব কিছু প্রসেসিং করার জন্য লাগবে, ১৫০ বর্গফুট ওয়াশিং এরিয়া হিসেবে লাগবে, ১৫০ বর্গফুট রেফ্রিজারেশন রুম হিসেবে লাগবে, ১০০ বর্গফুট অফিস তৈরি করার জন্য লাগবে। এছাড়া বাকি জায়গাটা টয়লেট ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার জন্য লাগবে। তাই দেরি না করে তাড়াতাড়ি শুরু করে ফেলুন এই লাভজনক ব্যবসা। যা থেকে আয় করতে পারবেন লাখ লাখ টাকা

]]>
https://bengalinews365.com/earn-lakhs-of-profit-with-this-low-investment-business-idea/feed/ 0 240
খুব সহজে ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করতে চান? তাহলে জেনে নিন এই পদ্ধতি গুলি https://bengalinews365.com/how-to-earn-money-online-working-from-home/ https://bengalinews365.com/how-to-earn-money-online-working-from-home/?noamp=mobile#respond Fri, 11 Nov 2022 19:25:26 +0000 https://bengalinews365.com/?p=203 বর্তমানে সুন্দর জীবন যাপন করার জন্য অর্থ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। সকলেই চায় সৎ পথে খেটে ও অল্প সময় ব্যয়ে কিছু অতিরিক্ত অর্থ উপার্জন করতে। বর্তমানে ঘরে বসে অর্থ উপার্জন করার অনেক উপায় আছে। কোন ব্যক্তি যদি একটু চেষ্টা করে, ইন্টারনেট ব্যবহার করে অনলাইনে কাজ করতে চান, তাহলে খুব সহজেই করতে পারেন। এর জন্য তাকে কোথাও যেতে হবে না। শুধু প্রয়োজন একটি স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেট কানেকশনের।

অর্থ উপার্জনের সহজ উপায়

বর্তমানে অনলাইনে কিছুটা সময় অতিবাহিত করে বেশ ভালো অর্থ উপার্জন করা যায়। তার জন্য শুধু নিজের প্রতিভা টুকু খুঁজে বের করতে হবে। এরপর সেটির মাধ্যমে অনায়াসে অর্থ উপার্জন করা পারে। বর্তমানে অনলাইন উপার্জনের অনেক উপায় আছে। এর মধ্যে নিচে তিনটি সহজ সরল পদ্ধতি দেওয়া হলো। যেগুলোর মধ্য থেকে যে কোন একটি বেছে নিয়ে, কাজ শুরু করে সহজে বাড়ি বসে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

১) ব্লগিং:

অনলাইনে উপার্জনের ক্ষেত্রে যার কথা সবার প্রথমেই বলা দরকার। ব্লগিং অর্থ রোজগারের একটি সহজ পদ্ধতি। ব্লগিং করার ক্ষেত্রে দুটো বিষয় মাথায় রাখার দরকার।
অ) কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে যথেষ্ট জ্ঞান থাকা দরকার।
আ) লেখার ভাষা এবং পদ্ধতি দুটি উন্নতমানের হওয়া দরকার।

ব্লগিং শুরু করার পর অনেক রকমের সমস্যা বা বাধা আসতে পারে। কিন্তু মূল বিষয়ের উপর যদি যথেষ্ট অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে সমস্যা অনেকটা কমে যায়। লেখার ক্ষেত্রে নিজের পছন্দ মত যেকোনো বিষয় নির্বাচন করা যেতে পারে। সেটা রান্নাবান্না হতে পারে, ব্যবসা সংক্রান্ত হতে পারে, শিক্ষা সংক্রান্ত বা টেকনোলজি সংক্রান্তও হতে পারে।

আসল কথা হচ্ছে যে বিষয়টা সকলকে খুব ভালোভাবে বোঝাতে পারবেন, যেটা লেখার জন্য বেশি পরিশ্রম করতে হবে না এবং যারা লেখা পড়বেন তাদের সকল প্রশ্নের উত্তর যেন দিতে পারেন, তেমন বিষয় নির্বাচন করা উচিত।

কিভাবে আপনি ব্লগিং থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন?

বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে আপনি অন লাইনে ভাল উপার্জন করতে পারেন। অনেক অনলাইন অ্যাডভার্টাইজিং কোম্পানি আছে যাদের বিজ্ঞাপন আপনি আপনার ব্লগে দিয়ে উপার্জন করতে পারবেন।

আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংও করতে পারেন। এক্ষেত্রে অন্য কারোর জিনিস বিক্রি করার ক্ষেত্রে আপনাকে তাকে সাহায্য করতে হবে। আর যদি সেই জিনিস বিক্রি করার জন্য তার সাহায্য হয়ে থাকে, তাহলে আপনি প্রতিটি জিনিসের উপরে কমিশন পেতে পারেন।

আপনার ব্লগ একটু পরিচিতি পেতে আরম্ভ করলে অনেক ব্যবসায়ী তাদের পণ্যের বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য আপনাকে অনুরোধ করতে পারে, এগুলিকে বলে স্পনসর্ড পোস্ট। এর মাধ্যমেও আপনি ভাল উপার্জন করতে পারবেন।

২) ইউটিউব:

ইউটিউব সম্পর্কে জানে না এমন মানুষ বিরল। এই ওয়েবসাইটটি হলো বর্তমানে বিশ্বের সব থেকে ব্যবহারকারী ওয়েবসাইট গুলির মধ্যে তৃতীয়। প্রতিদিন এখানে নানান মানুষ নানান রকম ভিডিও দেখে থাকেন। আর এই ইউটিউব হলো সহজে টাকা উপার্জন করার একটি দারুন জায়গা। অনলাইনে কিছু লেখাকে বলা হয় ব্লগিং। আর ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করাকে বলা হয় ভ্লগিং।

ব্লগিং এর মতই এখানেও দুটি বিষয়ের উপর বিশেষ নজর রাখা জরুরী। সেগুলি হচ্ছে –
অ) বিষয়ের প্রতি দক্ষতা,
আ) বিষয়টি উপস্থাপন করার দক্ষতা।

উপস্থাপন করার অর্থ হলো কোন বিষয়কে সাজিয়ে গুছিয়ে অন্যের সামনে আকর্ষণীয় ভাবে মেলে ধরা। যাতে বিষয়টি জনসাধারণের ভালো লাগে। এতে বাচন ভঙ্গি ও অভিব্যক্তি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভিডিওর ক্ষেত্রে খরচা একটু বেশি হয়। কারণ ভিডিও বানানোর জন্য ক্যামেরা, স্ট্যান্ড, ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার ও মাইক্রোফোন দরকার পড়ে।

ইউটিউব থেকে কিভাবে অর্থ উপার্জন করা যায়?

গুগল এর দুটি প্রোডাক্ট হলো ইউটিউব আর অ্যাডসেন্স। প্রত্যেকটি ইউটিউবার এই অ্যাডসেন্স থেকে টাকা উপার্জন করে থাকেন। এখানে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করার পর গুগল এডসেন্স থেকে মানিটরিংও করা যায়।

ইউটিউব চ্যানেল একবার পরিচিতি পেয়ে গেলে এখানেও অনেকে নিজেদের পণ্যের বিজ্ঞাপন করার জন্য বলে থাকেন। এগুলোকে বলে স্পন্সরড ভিডিও।

আপনি যদি আপনার চ্যানেলে কোনরকম পণ্যের বিজ্ঞাপন দিয়ে থাকেন তাহলে, সেই ভিডিওতে ওই পন্য কেনার জন্য দর্শকদের অনুরোধ করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনাকে একটি লিংক শেয়ার করতে হবে। যদি কেউ সেই লিংক থেকে কেউ পণ্যটি ক্রয় করে থাকে, তখন আপনি সেখান থেকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ পেয়ে যাবেন। এটিকে বলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।

৩) অনলাইন টিউশনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন:

অনলাইন কোর্স এমন একটি বিষয় যেখানে বাড়িতে বসে, খুবই কম খরচে যে কোন কোর্স করা যায়। তাই বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষই এখন অনলাইন কোর্স করতে বেশি আগ্রহী।

আপনি যদি নির্দিষ্ট কোন একটি বিষয়ে আগ্রহী হন, তাহলে এটি শেখার জন্য আপনাকে আর সেই জায়গায় গিয়ে শিখতে হবে না। আপনি বাড়িতে থেকেই সেটা শিখতে পারবেন ও পড়াশোনা করতে পারবেন। কোর্স শেষে সার্টিফিকেট পেয়ে যাবেন খুব সহজেই।

৪) অর্থ উপার্জন করতে কাজে লাগান নিজের প্রতিভা:

আপনি নিজের প্রতিভা অনুযায়ী অনলাইন থেকে অনেক উপার্জন করতে পারেন। প্রতিভা বলতে এখানে বলা হচ্ছে যে, ওয়েব ডিজাইনিং, ভিডিও এডিটিং, ফটো এডিটিং, লিঙ্ক বিল্ডিং, লোগো ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডলিং ইত্যাদি।

এছাড়াও অনলাইনে ইন্টারনেট মার্কেটিং এর চল এখন দিন দিন বেড়ে চলেছে। প্রতিটি মানুষ তার ব্যবসাকে অনলাইনে বাড়ানোর জন্যও বিশেষজ্ঞকে খুঁজে বেড়ান। কারণ সেই মানুষ যদি ব্যবসার সাথে সাথে সোশ্যাল মাধ্যেমে যদি অনেকখানি সময় ব্যয় করে, তাহলে সঠিকভাবে ব্যবসা করা যায় না। সেক্ষেত্রে যদি এরকম কোন বিশেষজ্ঞের সাহায্য পাওয়া যায়, তাহলে খুব সহজেই দুটো দিকই সামলানো যায়। আর এই কাজটিও বাড়িতে বসে যথেষ্ট টাকা উপার্জনের একটি সহজ সরল মাধ্যম।

৫) অনলাইন ব্যবসা:

বর্তমানে আরেকটি জিনিসের চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে সেটি হল অনলাইন ব্যবসা। অনেকে নিজের হাতে তৈরি পন্য বিক্রি ছাড়াও অন্যের তৈরি পণ্য রিসেলিং করার জন্যও অনলাইন মাধ্যমকে বেছে নিচ্ছেন। আর এর মাধ্যমে সহজেই ব্যবসা করে ভালো উপার্জন করার সুযোগ রয়েছে।

সর্বোপরি যে কোনো কাজে নামার আগে সেই কাজের অনুকূল এবং প্রতিকূল উভয় দিকই ভালো ভাবে জেনে এবং বুঝে নেওয়া উচিত। তবে ধৈর্য, অধ্যাবসায় এবং জেদকে পাথেয় করেই জীবনের পথে এগিয়ে যেতে হয়।

এই রকম আরো ব্যবসায়িক আইডিয়া পেতে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়।

]]>
https://bengalinews365.com/how-to-earn-money-online-working-from-home/feed/ 0 203
একবার ৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করুন, ঘরে বসে প্রতি মাসে ৭০০০০ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করুন https://bengalinews365.com/invest-5-lac-one-time-in-life-and-earn-monthly-aprox-70000-rest-of-life/ https://bengalinews365.com/invest-5-lac-one-time-in-life-and-earn-monthly-aprox-70000-rest-of-life/?noamp=mobile#respond Sat, 05 Nov 2022 07:15:02 +0000 https://bengalinews365.com/?p=147 ব্যবসা করা কখনই সহজ নয় এবং এর জন্য অনেক পরিশ্রম এবং প্রচেষ্টার প্রয়োজন। কিন্তু আপনি যদি সামান্য এককালীন কাজের মাধ্যমে এবং প্রায় ৫ লক্ষ টাকা ফেরতযোগ্য বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রতি মাসে ৬০০০০ থেকে ৭০০০০ টাকা পর্যন্ত উপার্জন করতে পারেন? আপনি যদি এই ধরনের ব্যবসা নিয়ে ভেবে থাকেন, তাহলে এই প্রতিবেদন আপনার জন্য।

এসবিআই এটিএম


কোথাও এসবিআই এটিএম (SBI ATM) দেখলে স্বভাবতই মাথায় এটাই আসে যে, সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্কই হয়তো এটি ইনস্টল করেছে। কিন্তু ব্যাপারটা আসলে তা নয়। যে সংস্থাগুলি এটিএম ইনস্টল করে তারা এই ব্যাঙ্কগুলির দ্বারা নিযুক্ত ঠিকাদার সংস্থা হয়ে থাকে। তারপরে তারা বিভিন্ন জায়গায় এটিএম ইনস্টল করে।

কোথায় আবেদন করতে হবে

স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ক্ষেত্রে, ভারতের যে কোনো জায়গায় এটিএম স্থাপনের জন্য চুক্তি রয়েছে টাটা ইন্ডিক্যাশ, মুথুট এটিএম এবং ইন্ডিয়া ওয়ান এটিএম-এর সাথে। সুতরাং, কেউ যদি এসবিআই-এর এটিএম ফ্র্যাঞ্চাইজি নিতে চান তবে তাকে এই সংস্থাগুলির সাথে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। যেহেতু এটিএম ফ্র্যাঞ্চাইজির নামে মানুষের সাথে অতীতে প্রচুর প্রতারণার ঘটনা ঘটেছে, তাই এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। সেই কারণে শুধুমাত্র কোম্পানির অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমেই আবেদন করতে হবে।

এসবিআই এটিএম ফ্র্যাঞ্চাইজি নেওয়ার শর্ত

এটিএম কেবিন সেট আপ করার জন্য কমপক্ষে ৫০-৮০ বর্গফুট জায়গা থাকতে হবে। অন্যান্য এটিএম থেকে এর দূরত্ব কমপক্ষে ১০০ মিটার হতে হবে। কেবিনের অবস্থানটি এমন হতে হবে যাতে এটি সহজেই মানুষের কাছে দৃশ্যমান হয়। এছাড়া কেবিনে, ২৪ ঘন্টা বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং সর্বনিম্ন ১kW বিদ্যুৎ সংযোগও বাধ্যতামূলক। কেবিনটিতে ইটের দেয়াল এবং একটি কংক্রিটের ছাদ সহ একটি স্থায়ী কাঠামো থাকতে হবে। এলাকার প্রশাসনের কাছ থেকে V-SAT ইনস্টল করার জন্য একটি অনাপত্তি শংসাপত্র নিতে হবে।

এসবিআই এটিএম ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য প্রয়োজনীয় নথি

১. আইডি প্রুফ – আধার কার্ড, প্যান কার্ড, ভোটার কার্ড
২. ঠিকানার প্রমাণ – রেশন কার্ড, বিদ্যুৎ বিল
৩. ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট এবং পাসবুক
৪. ছবি, ই-মেইল আইডি, ফোন নম্বর।
৫. কোম্পানির প্রয়োজনীয় অন্যান্য নথি/ফর্ম
৬. জিএসটি নম্বর
৭. কোম্পানির প্রয়োজনীয় আর্থিক নথি

এসবিআই এটিএম ফ্র্যাঞ্চাইজি থেকে উপার্জন

SBI ATM ফ্র্যাঞ্চাইজির জন্য আবেদন করার পর অনুমোদন পেলে, নিরাপত্তা আমানত হিসাবে ২ লক্ষ টাকা এবং কার্যকরী মূলধন হিসাবে ৩ লক্ষ টাকা জমা দিতে হবে৷ অর্থাৎ মোট বিনিয়োগ করতে হবে ৫ লক্ষ টাকা। তবে এই বিনিয়োগের পরিমাণ কোম্পানি ভেদে আলাদা হতে পারে। তারপর এটিএম ইনস্টল হয়ে যাওয়ার পর, মানুষ মেশিন থেকে লেনদেন করা শুরু করলে, প্রতিটি নগদ লেনদেনের জন্য ৮ টাকা এবং ব্যালেন্স চেক এবং ফান্ড ট্রান্সফারের মতো নগদ লেনদেনের জন্য ২ টাকা করে উপার্জন হতে থাকবে।

এইরকম আরো নতুন নতুন ব্যবসার আইডিয়া এবং আয়ের সন্ধান পেতে হলে চোখ রাখুন বেঙ্গলি নিউজ ৩৬৫ এর পাতায়

]]>
https://bengalinews365.com/invest-5-lac-one-time-in-life-and-earn-monthly-aprox-70000-rest-of-life/feed/ 0 147